উন্নয়নের নব দিগন্তে “ভাঙ্গা গোল চত্বর”

উন্নয়নের নব দিগন্তে “ভাঙ্গা গোল চত্বর”
বিপ্লব দাস, ভাঙ্গাঃ
“ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে” বাংলাদেশের একমাত্র জাতীয় এক্সপ্রেসওয়ে। এটি সড়ক,পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ দ্বারা পরিচালিত। মোট ১১ হাজার ০৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে এক্সপ্রেসওয়েটি নির্মাণ করা হয়। ছয় লেনের এই এক্সপ্রেসওয়েটির সেতুর দুই পাশে ধীর গতির যানবাহন চলাচলের জন্য সাড়ে ৫ মিটার প্রশস্ত সড়ক রয়েছে।
এক্সপ্রেসওয়ের পাঁচটি ফ্লাইওভারের মধ্যে একটি ২.৩ কিলোমিটার কদমতলী-বাবুবাজার লিংক রোড ফ্লাইওভার রয়েছে। অন্য চারটি ফ্লাইওভার হলো আবদুল্লাহপুর, শ্রীনগর, পুলিয়াবাজার এবং মালিগ্রামে। ৫৫ কিলোমিটার এক্সপ্রেসওয়েতে জুরাইন, কুচিয়ামোড়া, শ্রীনগর ও  আতাদী{ভাঙ্গা} চারটি রেলওয়ে ওভার ব্রিজ রয়েছে। ছোট বড় সব মিলিয়ে সেতুর সংখ্যা হচ্ছে ২৯টি। এক্সপ্রেসওয়ের দুই প্রান্তে দুটি টোল প্লাজা রয়েছে।
এটি এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্ক AH-1 এর একটি অংশ। এই ছয় লেনের এক্সপ্রেসওয়েতে দুটি সার্ভিস লেন, ১৯টি আন্ডারপাস, ২টি ইন্টারচেঞ্জ, ৫৪টি কালভার্ট রয়েছে। পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজও শেষ। সেতুর মাধ্যমে এক্সপ্রেসওয়ের দুপাশ সংযুক্ত করা হবে।
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে বেশ কয়েকটি বাসস্থান বসেছে। ভাঙ্গা গোল চত্বরে ১৬ টি রাস্তার মহাসংযোগ যেন উন্নয়নের নব দিগন্তের শেকড়ে গাঁথা। ইতোঃমধ্যেই এই গোল চত্বরে প্রতিদিন বাড়ছে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ঢল।।

More News...

যথাযোগ্য মর্যাদায় আলফাডাঙ্গায় মহান বিজয় দিবস পালিত

বোয়ালমারীতে আওয়ামী লীগের বিজয় দিবস উদযাপন